বাড়ির বউরা করবে না তো কারা করবে?
এ রান্নায় স্নেহ আছে, মায়া আছে, আনন্দ আছে; আর আছে ছোটবেলা থেকে রক্তে মিশিয়ে দেওয়া বিশ্বাস; বাড়ির বউরা করবে না তো কারা করবে?
এ রান্নায় স্নেহ আছে, মায়া আছে, আনন্দ আছে; আর আছে ছোটবেলা থেকে রক্তে মিশিয়ে দেওয়া বিশ্বাস; বাড়ির বউরা করবে না তো কারা করবে?
হাত যদি কেউ না ধরে – একটা সময় ভয়টাও অভ্যেস হয়ে যায়, আর তারপরে সে ভয় আর ভয়ও থাকে না আর। বন্ধুই হয়ে যায় একরকম।
ট্রেনের জানলা দিয়ে আলগোছে বাইরে চেয়ে দেখি, হলুদ বসন্ত এসেছে। কোথাও কোথাও ফুটি ফুটি পলাশ। শাড়ি আর পাঞ্জাবির রঙে চরাচর আলো হয়ে আছে। মনটা খুশি খুশি হয়ে যায়।
এরই মধ্যে, এই পাল্টাতে থাকা মফঃস্বল তার সব নিভৃত কাহিনীদের বুকে করে মার্কারি ভেপরের হিমঘেরা আলোয় ঘুমোতে যাবার তোড়জোড় করে। দেশলাই বাক্সের মতন সাজানো শোবার ঘরে রাত নামে। আহা! শীতে মনটা বড্ড আবদার-আবদার করে….।
অফিসে চিঠির ফরম্যাটটা কম্পিউটারে করাই আছে। শুধু নাম-ধাম বসিয়ে দিলেই হবে। আর লিখে দিতে হবে চিঠির কথা গোপন রেখে খোঁজ-খবর করতে।